কয়েক বছর ধরে ভারত, বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন সহ বেশ কিছু দেশ আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে freelancing ও outsourcing এ বিশেষ ভাবে অবদান রাখছে। এবং অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে স্মার্ট ও দক্ষতা সম্পন্ন ফ্রিল্যান্সার যুক্ত হচ্ছে। মূলত তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে ফ্রিল্যান্সিং একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সেই সাথে এটা একটা চ্যালেঞ্জিং বিষয়ও বটে। এবং বর্তমানে নিজের জ্ঞান ও দক্ষতাকে সঠিকভাবে প্রকাশ করতে freelancing অন্যতম মাধ্যম। তবে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য ও ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য কিছু নির্দিষ্ট বিষয়ে অবশ্যই যথেষ্ট দক্ষতা থাকতে হবে আর কিছু বিষয়ে যথেষ্ট লক্ষ্য রাখতে হবে।
১) Skills অর্জন ও এক্সপার্ট হওয়া :
অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে। যেমন প্রোগ্রামিং, নেটওয়ার্কিং, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি। আর এসব এর মধ্যে নির্দিষ্ট কোনো এক বা একাধিক বিষয়ে প্রথমে দক্ষতা অর্জন করতে হবে এবং নিজেকে সেই বিষয়ে এক্সপার্ট হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। কারণ skill বা দক্ষতা ব্যতীত ফ্রিল্যান্সিং করা যায় না। তাই ফ্রিল্যান্সিং করার প্রথম ধাপ skill অর্জন।
২) ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস :
অনলাইনে অনেক ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস রয়েছে। তাই skills অর্জনের পর মার্কেটপ্লেস গুলো সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে। কোন মার্কেটপ্লেসে কোন ধরনের skill related work বেশি রয়েছে সেটা রিসার্চ করে, নিজের skills অনুযায়ী নির্দিষ্ট মার্কেটপ্লেসে যুক্ত হয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে হয়।
৩) ভাষা ও বেসিক নলেজ :
ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে skills অর্জনের পর শুধু মার্কেটপ্লেসে যুক্ত হলেই ফ্রিল্যান্সার হওয়া যায় না। কারন মার্কেটপ্লেস গুলোতে বেশির ভাগ ক্লাইন্ট ইংরেজিতে কথা বলে থাকে ও নির্দেশনা দিয়ে থাকে তাই এক্ষেত্রে ক্লাইন্টের ভাষা বুঝতে হবে। অর্থাৎ ক্লাইন্ট কি চায় বা কি বুঝাতে চায় সেটা বুঝার মতো ইংরেজি ভাষাটা জানতে হবে ও এ বিষয়ে বেসিক নলেজ থাকতে হবে।
৪) এক্সপার্ট কমিউনিকেশন :
সফল ফ্রিল্যান্সার হতে হলে প্রফেশনাল ও এক্সপার্ট কমিউনিকেশন অপরিহার্য। তাই ফ্রিল্যান্সিং এ এক্সপার্ট কমিউনিকেশনটাও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।