রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ বলেছেন, রাজনৈতিক স্বাধীনতার পাশাপাশি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সুখী ও সমৃদ্ধ দেশ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। তার সেই স্বপ্নকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। বর্তমান উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকলে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে উন্নত দেশ হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে ইনশাআল্লাহ।
‘মুজিব চিরন্তন’ প্রতিপাদ্যে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে আজ বুধবার বিকেলে শুরু হওয়া মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর ১০ দিনের অনুষ্ঠানের প্রথম দিনে তিনি এসব কথা বলেন।
রাষ্ট্রপতি আরো বলেন, স্বাধীনতার ৫০ বছরে এসে রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন কতটা হয়েছে ভেবে দেখতে হবে। বর্তমান সময়ে রাজনীতি যেন উল্টো পথে যাচ্ছে। রাজনীতি দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করার মহান ক্ষেত্র। রাজনীতিবদদের প্রতি আহ্বান জানাবো বঙ্গবন্ধুর জীবন ও আদর্শ থেকে শিক্ষা নিন।
বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামী জীবন ও ত্যাগের কথা তুলে ধরে আবদুল হামিদ বলেন, ব্যক্তিগত ও পারিবারিক সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য বা ভোগ-বিলাস কোনো কিছুই তাঁকে তাঁর লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত করতে পারেনি। বঙ্গবন্ধু চাইলেই বিত্ত-বৈভবে নিজেকে উজাড় করে দিতে পারতেন। কিন্তু তিনি অবলীলায় এসব প্রত্যাখ্যান করে দেশ ও জনগণের অর্থাৎ বাঙালি ও বাংলাদেশের স্বার্থকেই জীবনের ব্রত হিসেবে নিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, বঙ্গবন্ধুর ১০১তম জন্মবার্ষিকীর এই দিনে তাই আমি রাজনীতিবিদদের আহ্বান জানাবো, আসুন বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ ও কর্ম থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেদের দেশ ও জনগণের সেবায় নিয়োজিত করি।
‘মুজিব চিরন্তন’ প্রতিপাদ্যে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে আজ বুধবার বিকেলে শুরু হওয়া মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর ১০ দিনের অনুষ্ঠানের প্রথম দিনে তিনি এসব কথা বলেন।
রাষ্ট্রপতি আরো বলেন, স্বাধীনতার ৫০ বছরে এসে রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন কতটা হয়েছে ভেবে দেখতে হবে। বর্তমান সময়ে রাজনীতি যেন উল্টো পথে যাচ্ছে। রাজনীতি দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করার মহান ক্ষেত্র। রাজনীতিবদদের প্রতি আহ্বান জানাবো বঙ্গবন্ধুর জীবন ও আদর্শ থেকে শিক্ষা নিন।
বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামী জীবন ও ত্যাগের কথা তুলে ধরে আবদুল হামিদ বলেন, ব্যক্তিগত ও পারিবারিক সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য বা ভোগ-বিলাস কোনো কিছুই তাঁকে তাঁর লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত করতে পারেনি। বঙ্গবন্ধু চাইলেই বিত্ত-বৈভবে নিজেকে উজাড় করে দিতে পারতেন। কিন্তু তিনি অবলীলায় এসব প্রত্যাখ্যান করে দেশ ও জনগণের অর্থাৎ বাঙালি ও বাংলাদেশের স্বার্থকেই জীবনের ব্রত হিসেবে নিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, বঙ্গবন্ধুর ১০১তম জন্মবার্ষিকীর এই দিনে তাই আমি রাজনীতিবিদদের আহ্বান জানাবো, আসুন বঙ্গবন্ধুর জীবনাদর্শ ও কর্ম থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেদের দেশ ও জনগণের সেবায় নিয়োজিত করি।