তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েব এরদোগান জানিয়েছেন, সৌদি আরব তাদের কাছ থেকে সশস্ত্র ড্রোন কিনতে চায়। সভাটি ‘ফিলিয়া ফোরাম’ নামে পরিচিত। এথেন্সে অনুষ্ঠিত এ সভায় গ্রিস, ফ্রান্স, মিসর, সৌদি আরব, আরব আমিরাত ও বাহরাইন অংশগ্রহণ করেছে। সৌদি আরব, বাহরাইন ও আরব আমিরাতের কর্মকর্তারা এথেন্সের গিয়ে গ্রিস, গ্রিক সাইপ্রাস ও মিসরের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে মিলিত হন। তাদের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগও আছে। এ সভায় ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জিন-ইয়ভেস লে ড্রিয়ানও ভিডিও লিঙ্কের মাধ্যমে যুক্ত ছিলেন।গত সোমবার তিনি বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘যখন তারা গ্রিসের সঙ্গে সামরিক মহড়া পরিচালনা করছে, তখন তাদের এ ধরনের প্রস্তাব বিভ্রান্তিকর।’ সম্প্রতি সৌদি আরব একটি সভায় অংশ নিয়েছে যেটাকে ‘তুরস্ক বিরোধী জোট’ বলে গন্য করছে আঙ্কারা।
সভায় অংশ নেওয়া দেশগুলো তুরস্কের সঙ্গে গ্রিসের পূর্ব-ভূমধ্য সাগর সঙ্ঘাতের বিষয়ে সরাসরি গ্রিসের পক্ষ নিয়েছে। বিভিন্ন আঞ্চলিক বিষয় নিয়ে তুরস্ক ও সৌদি আরবের মধ্যকার সম্পর্ক ভালো নয়। এসব কারণের মধ্যে রয়েছে ভিন্ন-মতালম্বী সৌদি সাংবাদিক জামাল খাসোগিকে ২০১৮ সালে সৌদি আরবের দূতাবাসের মধ্যে হত্যার বিষয়টিও।
খাসোগির বিষয়টি ছাড়াও তুরস্ক ও সৌদি আরবের দ্বন্দ্বের আরো অনেক কারণ আছে। ইসরাইলের সঙ্গে সৌদির ঘনিষ্ঠতা, মিসরে সামরিক অভ্যুত্থানে সৌদির সমর্থন, সিরিয়া ও লিবিয়া নিয়ে পরস্পর বিরোধী অবস্থান এবং অন্যান্য বিষয় নিয়েও তুরস্ক ও সৌদি আরবের মধ্যে চরম দ্বন্দ্ব আছে।
আরমেনিয়া আজারবাইজান যুদ্ধে তুর্কি ড্রোনের সফলতা সমগ্র বিশ্ব নিবিড়ভাবে প্রত্যক্ষ করেছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী তুর্কি ড্রোনের রফতানিও বেড়েছে। দেশটির ইতিহাসে প্রথমবারের মতো তাদের তৈরি উচ্চ প্রযুক্তির বিমান বিদেশে রফতানি হচ্ছে।
২০২০ সালে তুরস্কের ড্রোন রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান বায়কার প্রায় ৩৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের ড্রোন বিদেশে রফতানি করেছে। ইউক্রেন, কাতার ও আজারবাইজান এ ড্রোন ব্যবহার করছে। আজারবাইজান এ ড্রোন ব্যবহার করে আর্মেনিয়ার সঙ্গে নাগোরনো-কারাবাখ সঙ্ঘাতে বিপুল সাফল্য লাভ করে। অন্যান্য দেশও এ ড্রোন কিনতে আলোচনা করছে। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা তাদের গবেষণায় এটা নিশ্চিত করেছেন যে, আর্মেনিয়ার সেনাবাহিনীর বহু আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, রাডার ব্যবস্থা, ট্যাংক, আর্মারেড সাঁজোয়াযান, ট্রাক, অস্ত্র , অবস্থান-অবকাঠামো ও সেনাবাহিনী বায়ারাাকটার টিবি-২ দ্বারা ধ্বংস হয়েছে।
তুরস্কের দেশীও প্রযুক্তিতে তৈরি এ উন্নত ড্রোন অন্যান্য দেশেও সফলতা পেয়েছে। এটা ২০১৯ সালে উপসাগরীয় দেশ কুয়েতে একটি পরীক্ষামূলক চালনায় একটানা প্রায় ২৭ ঘণ্টা ওড়ার রেকর্ড করেছে।
সূত্র : ডেইলি সাবাহ।
সভায় অংশ নেওয়া দেশগুলো তুরস্কের সঙ্গে গ্রিসের পূর্ব-ভূমধ্য সাগর সঙ্ঘাতের বিষয়ে সরাসরি গ্রিসের পক্ষ নিয়েছে। বিভিন্ন আঞ্চলিক বিষয় নিয়ে তুরস্ক ও সৌদি আরবের মধ্যকার সম্পর্ক ভালো নয়। এসব কারণের মধ্যে রয়েছে ভিন্ন-মতালম্বী সৌদি সাংবাদিক জামাল খাসোগিকে ২০১৮ সালে সৌদি আরবের দূতাবাসের মধ্যে হত্যার বিষয়টিও।
খাসোগির বিষয়টি ছাড়াও তুরস্ক ও সৌদি আরবের দ্বন্দ্বের আরো অনেক কারণ আছে। ইসরাইলের সঙ্গে সৌদির ঘনিষ্ঠতা, মিসরে সামরিক অভ্যুত্থানে সৌদির সমর্থন, সিরিয়া ও লিবিয়া নিয়ে পরস্পর বিরোধী অবস্থান এবং অন্যান্য বিষয় নিয়েও তুরস্ক ও সৌদি আরবের মধ্যে চরম দ্বন্দ্ব আছে।
আরমেনিয়া আজারবাইজান যুদ্ধে তুর্কি ড্রোনের সফলতা সমগ্র বিশ্ব নিবিড়ভাবে প্রত্যক্ষ করেছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী তুর্কি ড্রোনের রফতানিও বেড়েছে। দেশটির ইতিহাসে প্রথমবারের মতো তাদের তৈরি উচ্চ প্রযুক্তির বিমান বিদেশে রফতানি হচ্ছে।
২০২০ সালে তুরস্কের ড্রোন রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান বায়কার প্রায় ৩৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের ড্রোন বিদেশে রফতানি করেছে। ইউক্রেন, কাতার ও আজারবাইজান এ ড্রোন ব্যবহার করছে। আজারবাইজান এ ড্রোন ব্যবহার করে আর্মেনিয়ার সঙ্গে নাগোরনো-কারাবাখ সঙ্ঘাতে বিপুল সাফল্য লাভ করে। অন্যান্য দেশও এ ড্রোন কিনতে আলোচনা করছে। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা তাদের গবেষণায় এটা নিশ্চিত করেছেন যে, আর্মেনিয়ার সেনাবাহিনীর বহু আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, রাডার ব্যবস্থা, ট্যাংক, আর্মারেড সাঁজোয়াযান, ট্রাক, অস্ত্র , অবস্থান-অবকাঠামো ও সেনাবাহিনী বায়ারাাকটার টিবি-২ দ্বারা ধ্বংস হয়েছে।
তুরস্কের দেশীও প্রযুক্তিতে তৈরি এ উন্নত ড্রোন অন্যান্য দেশেও সফলতা পেয়েছে। এটা ২০১৯ সালে উপসাগরীয় দেশ কুয়েতে একটি পরীক্ষামূলক চালনায় একটানা প্রায় ২৭ ঘণ্টা ওড়ার রেকর্ড করেছে।
সূত্র : ডেইলি সাবাহ।