মোস্তাফা জব্বার বলেন, বাংলাদেশ ১৯৮৯ সালে মুঠোফোন যুগে প্রবেশ করলেও মনোপলি ব্যবসার কারণে মুঠোফোন ছিল সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। ১৯৯৭ সালে চারটি অপারেটরকে মুঠোফোন পরিচালনার লাইসেন্স প্রদানের মাধ্যমে মুঠোফোন সাধারণের নাগালে পৌঁছে দেওয়া হয়। তিনি আরও বলেন, ‘২০১৩ সালে থ্রিজি চালু করা অবধি মোবাইল প্রযুক্তি কেবল কথা বলার কাজেই ব্যবহৃত হতো।
এরপর ২০১৮ সালে ফোর–জি চালু হওয়ার পর আমরা প্রকৃত মোবাইল ইন্টারনেটের যুগে প্রবেশ করলাম। মাত্র তিন বছরে করোনা থাকার পরও আমাদের মোবাইল অপারেটররা দেশব্যাপী ফোর–জির সম্প্রসারণ করেছে।’ এর ব্যবহারের পরিধি বাড়াতে সরকার সব উদ্যোগ নেবে বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন।
মন্ত্রী বলেন, দেশের ৭০ শতাংশ করোনা রোগী ডিজিটাল পদ্ধতিতে ঘরে বসে চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন। এর আগে দেশের তৃণমূল জনগোষ্ঠীর ডিজিটাল সেবা গ্রহণ নিশ্চিত করতে, বিশেষ করে করোনাকালে দেশের প্রত্যন্ত জনগোষ্ঠীর ডিজিটাল চিকিৎসাসেবা ও শিক্ষা নিশ্চিত করতে সবাইকে ফোর–জি নেটওয়ার্কের আওতায় আনার জন্য অপারেটরদের তাগিদ দেওয়া হয়।
Source: techzoom.tv