কানাডা প্রবাসী আলোকচিত্রী ইসলাম নুরুলকে ২০১৯ সালের ২০ মার্চ বেশ ঘটা করেই বিয়ে করেন সংগীতশিল্পী সাজিয়া সুলতানা পুতুল। কিন্তু সে সংসার টিকলো না। অনুমান করা যাচ্ছে বিয়ের বছরেই সংসারে ভাঙন তৈরি হয়েছিল। ২০১৯ সালের ১৪ মার্চ রাতে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ইসলাম নুরুলের সঙ্গে পুতুলের বাগদান সম্পন্ন হয়। এরপর ১৮ মার্চ রাতে হয় তাদের আকদ। আর বিয়ের ঠিক দুই বছরের মাথাতেই ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে বিবাহিত জীবনের ইতি টানার খবর জানিয়েছেন পুতুল। একই পোস্টে তিনি বিচ্ছেদের কারণও উল্লেখ করেছেন তিনি।
পুতুল লিখেছেন, ‘বিচ্ছিন্নতার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম তখনই। হয়েছিলো বিচ্ছেদ। অতঃপর আবার আমার সেই একক জীবনে ফেরা, সুর আর সাহিত্যের সাথে নির্বিঘ্ন একক সংসার।’
পরিস্কার করে তারিখ না বললেও ২০১৯ সালেই বিবাহ বিচ্ছেদের কথা সম্প্রতি জানিয়েছেন এ সংগীতশিল্পী। বলেছেন, মত ও আদর্শিক মিল না হওয়ায় বিয়ের অল্প ক’দিনের মধ্যেই স্বামীর সঙ্গে দূরত্ব বাড়তে থাকে তার। এরপর ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
গত রবিবার রাতে ফেসবুকে নিজের ফেসবুক আক্যাউন্টে দেওয়া আইডিতে পুতুল লিখেছেন, ‘দুই বছর আগে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলাম, ঢুকেছিলাম যুগল জীবনযাপনে। বিবাহিত জীবনের খুব অল্প দিনের মাথায় বুঝেছিলাম পথটা কঠিন থেকে কঠিনতর হচ্ছে। এই পথটা ঠিক যেনো আমার কল্পনার সেই পথটা নয়, যে পথে আনন্দে হেঁটে নেয়া যায় অক্লেশে। মত আর আদর্শিক পার্থক্যগুলো নিছক পার্থক্য থেকে রূপ নিচ্ছিলো চূড়ান্ত দ্বন্দ্বে। সম্পর্ক মুমূর্ষু হচ্ছিলো, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিলো আমার সৃষ্টিশীল সত্তা।’
সেই পোস্টে এই শিল্পি আরও লিখেছেন, ‘বিয়েটা ঘটা করে হবার বিষয়, বিচ্ছেদে ঘটা করার কিছু নেই। বিচ্ছেদে বিষাদের সুর বাজে আত্মায়। সেই সুর মন পাড়াতে একলা বাজা-ই ভালো। সকলকে নিয়ে সেই বিচ্ছেদী সুর উদযাপনের কিছু নেই। কিন্তু চূড়ান্ত সত্য এই, সেই বিষাদে কোথাও মুক্তির গন্ধ মিশে থাকে, থাকে মুমূর্ষুতার অবসানে লম্বা করে নিঃশ্বাস নেয়া। জীবনটা বেঁচে ওঠার সুযোগ পায় আরো একবার। সেই জীবনটাকে বাঁচিয়ে দেয়া জীবনের প্রতিই সুবিচার বলে বিশ্বাস করি। আজ এতোদিন পর এই কথাগুলো বলার একটাই কারণ। সম্পর্কটার ভিতরে থাকলে যৌথ জীবন উদযাপনের দুই বছর হতো আজ। যেহেতু একক জীবনযাপন করছি, এই দিনটার কোনো বিশেষত্ব বা মহিমা নেই। বছরের অন্য দিনগুলোর মতোই একটা তারিখ মাত্র। শুভেচ্ছা শুভকামনা জানানোর কিছু নেই। জীবন সহজ হবার স্বপ্নে যেমনি শুভকামনা জানাই নিজেকে নিজে প্রতিদিন, আজও তা জানাচ্ছি। ফেসবুক যতোই স্মৃতিতে ফেরাতে চাক দুই বছর আগের আজকের দিনে, নিজের কাছে নিজের প্রত্যয় কেবলই সামনে তাকানোর।’
২০১৯ সালের ১৫ মার্চ বাগদান হয়েছিল পুতুলের। এরপর ২০ মার্চ বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা হয় তাঁদের। তাঁর সাবেক স্বামী কানাডাপ্রবাসী আলোকচিত্রী ইসলাম নুরুল। ওয়েডিং ফটোগ্রাফির একটি এজেন্সি ছিল বলে বিয়ের সময় জানা যায়। বিয়ের ৮ মাস আগে পুতুলের বাড়িতে পারিবারিকভাবে এই বিয়ের সম্বন্ধ আসে। আর বিয়ের মাত্র ৩ দিন আগে দেখা হয়েছিল পুতুল ও নুরুলের।
পুতুল লিখেছেন, ‘বিচ্ছিন্নতার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম তখনই। হয়েছিলো বিচ্ছেদ। অতঃপর আবার আমার সেই একক জীবনে ফেরা, সুর আর সাহিত্যের সাথে নির্বিঘ্ন একক সংসার।’
পরিস্কার করে তারিখ না বললেও ২০১৯ সালেই বিবাহ বিচ্ছেদের কথা সম্প্রতি জানিয়েছেন এ সংগীতশিল্পী। বলেছেন, মত ও আদর্শিক মিল না হওয়ায় বিয়ের অল্প ক’দিনের মধ্যেই স্বামীর সঙ্গে দূরত্ব বাড়তে থাকে তার। এরপর ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নেন তিনি।
গত রবিবার রাতে ফেসবুকে নিজের ফেসবুক আক্যাউন্টে দেওয়া আইডিতে পুতুল লিখেছেন, ‘দুই বছর আগে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলাম, ঢুকেছিলাম যুগল জীবনযাপনে। বিবাহিত জীবনের খুব অল্প দিনের মাথায় বুঝেছিলাম পথটা কঠিন থেকে কঠিনতর হচ্ছে। এই পথটা ঠিক যেনো আমার কল্পনার সেই পথটা নয়, যে পথে আনন্দে হেঁটে নেয়া যায় অক্লেশে। মত আর আদর্শিক পার্থক্যগুলো নিছক পার্থক্য থেকে রূপ নিচ্ছিলো চূড়ান্ত দ্বন্দ্বে। সম্পর্ক মুমূর্ষু হচ্ছিলো, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিলো আমার সৃষ্টিশীল সত্তা।’
সেই পোস্টে এই শিল্পি আরও লিখেছেন, ‘বিয়েটা ঘটা করে হবার বিষয়, বিচ্ছেদে ঘটা করার কিছু নেই। বিচ্ছেদে বিষাদের সুর বাজে আত্মায়। সেই সুর মন পাড়াতে একলা বাজা-ই ভালো। সকলকে নিয়ে সেই বিচ্ছেদী সুর উদযাপনের কিছু নেই। কিন্তু চূড়ান্ত সত্য এই, সেই বিষাদে কোথাও মুক্তির গন্ধ মিশে থাকে, থাকে মুমূর্ষুতার অবসানে লম্বা করে নিঃশ্বাস নেয়া। জীবনটা বেঁচে ওঠার সুযোগ পায় আরো একবার। সেই জীবনটাকে বাঁচিয়ে দেয়া জীবনের প্রতিই সুবিচার বলে বিশ্বাস করি। আজ এতোদিন পর এই কথাগুলো বলার একটাই কারণ। সম্পর্কটার ভিতরে থাকলে যৌথ জীবন উদযাপনের দুই বছর হতো আজ। যেহেতু একক জীবনযাপন করছি, এই দিনটার কোনো বিশেষত্ব বা মহিমা নেই। বছরের অন্য দিনগুলোর মতোই একটা তারিখ মাত্র। শুভেচ্ছা শুভকামনা জানানোর কিছু নেই। জীবন সহজ হবার স্বপ্নে যেমনি শুভকামনা জানাই নিজেকে নিজে প্রতিদিন, আজও তা জানাচ্ছি। ফেসবুক যতোই স্মৃতিতে ফেরাতে চাক দুই বছর আগের আজকের দিনে, নিজের কাছে নিজের প্রত্যয় কেবলই সামনে তাকানোর।’
২০১৯ সালের ১৫ মার্চ বাগদান হয়েছিল পুতুলের। এরপর ২০ মার্চ বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা হয় তাঁদের। তাঁর সাবেক স্বামী কানাডাপ্রবাসী আলোকচিত্রী ইসলাম নুরুল। ওয়েডিং ফটোগ্রাফির একটি এজেন্সি ছিল বলে বিয়ের সময় জানা যায়। বিয়ের ৮ মাস আগে পুতুলের বাড়িতে পারিবারিকভাবে এই বিয়ের সম্বন্ধ আসে। আর বিয়ের মাত্র ৩ দিন আগে দেখা হয়েছিল পুতুল ও নুরুলের।