দিনাজপুর কোতয়ালী থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে কিশোর গ্যাংয়ের ২০ জন সদস্যকে আটক করেছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় দিনাজপুর শহরের জিলা স্কুলের পেছনে থেকে তাদের আটক করা হয়।
দিনাজপুর কোতয়ালী থানায় শুক্রবার রাত ৮টায় এ তথ্য জানান দিনাজপুরের পুলিশ সুপার মো. আনোয়ার হোসেন। তিনি জানান, সন্ধ্যায় জিলা স্কুলের পেছনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মোমিনুল ইসলামের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানকালে ২০ জনকে আটক করা হয়। আটককৃতরা কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য। তারা মোবাইলে বিভিন্ন ধরনের জুয়া খেলত। তারা একত্রিত হয়ে জিলা স্কুলের পেছনে মাদক সেবন করত।
আটককৃতরা হলেন- দিনাজপুর শহরের স্টেশন রোডের ভাঙ্গারি দোকানের কর্মচারী রতন হোসেন, শহরের বাহাদুর বাজারের মাছ বিক্রেতা আবু বক্কর সিদ্দিক, বাহাদুর বাজারের কাপড় দোকানের কর্মচারী মনি হোসেন, বিশাল আহমেদ এবং শরিফ, কাচারী এলাকার কম্পিউটার দোকানের কর্মচারী রকি ইসলাম ও পাটোয়ারী বিজনেস হাউজের কর্মচারী শান্ত।
অন্য ১৩ জনের মধ্যে দিনাজপুর পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের পাঁচজন, বিরল সরকারি কলেজের চারজন, দিনাজপুর টেক্সটাইল ইনস্টিটিউটের দুজন, সরকারি সিটি কলেজের একজন ও মাউন্ট এভারেজ কলেজের একজন ছাত্র রয়েছে।
আটককৃত ২০ জনের মধ্যে ১৩ জন বিভিন্ন কলেজের ছাত্র রয়েছে। মানবিক বিবেচনায় তাদের অভিভাবকদের কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে স্বজনদের কাছে সোপর্দ করা হয়। এছাড়াও আটক অপর ৭ জনের বিরুদ্ধে মাদক সেবনের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হবে। এখন থেকে নিয়মিতভাবে এ ধরনের অভিযান বিভিন্ন মোড়, পাড়া মহল্লায় পরিচালনা করা হবে। এ সময় তিনি অভিভাবকদের উদ্দেশ্য করে বলেন সন্তানদের খোঁজ-খবর রাখুন, আপনার সন্তান কথায় যাচ্ছে, কার সঙ্গে মিশছে এবং কি করছে।
দিনাজপুর কোতয়ালী থানায় শুক্রবার রাত ৮টায় এ তথ্য জানান দিনাজপুরের পুলিশ সুপার মো. আনোয়ার হোসেন। তিনি জানান, সন্ধ্যায় জিলা স্কুলের পেছনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মোমিনুল ইসলামের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানকালে ২০ জনকে আটক করা হয়। আটককৃতরা কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য। তারা মোবাইলে বিভিন্ন ধরনের জুয়া খেলত। তারা একত্রিত হয়ে জিলা স্কুলের পেছনে মাদক সেবন করত।
আটককৃতরা হলেন- দিনাজপুর শহরের স্টেশন রোডের ভাঙ্গারি দোকানের কর্মচারী রতন হোসেন, শহরের বাহাদুর বাজারের মাছ বিক্রেতা আবু বক্কর সিদ্দিক, বাহাদুর বাজারের কাপড় দোকানের কর্মচারী মনি হোসেন, বিশাল আহমেদ এবং শরিফ, কাচারী এলাকার কম্পিউটার দোকানের কর্মচারী রকি ইসলাম ও পাটোয়ারী বিজনেস হাউজের কর্মচারী শান্ত।
অন্য ১৩ জনের মধ্যে দিনাজপুর পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের পাঁচজন, বিরল সরকারি কলেজের চারজন, দিনাজপুর টেক্সটাইল ইনস্টিটিউটের দুজন, সরকারি সিটি কলেজের একজন ও মাউন্ট এভারেজ কলেজের একজন ছাত্র রয়েছে।
আটককৃত ২০ জনের মধ্যে ১৩ জন বিভিন্ন কলেজের ছাত্র রয়েছে। মানবিক বিবেচনায় তাদের অভিভাবকদের কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে স্বজনদের কাছে সোপর্দ করা হয়। এছাড়াও আটক অপর ৭ জনের বিরুদ্ধে মাদক সেবনের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হবে। এখন থেকে নিয়মিতভাবে এ ধরনের অভিযান বিভিন্ন মোড়, পাড়া মহল্লায় পরিচালনা করা হবে। এ সময় তিনি অভিভাবকদের উদ্দেশ্য করে বলেন সন্তানদের খোঁজ-খবর রাখুন, আপনার সন্তান কথায় যাচ্ছে, কার সঙ্গে মিশছে এবং কি করছে।