গত ২৮ মার্চ নরওয়ে আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ওয়েবিনারের মাধ্যমে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং বঙ্গবন্ধুর ১০১তম জন্মশত বার্ষিকী উদযাপন করা হয়েছে। এতে দক্ষিণ আফ্রিকাসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ অংশগ্রহণ করে।
সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নরওয়ে আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি জনাব মোস্তাফিজুর রহমান খান এবং কারিগরি সহায়তা দান করেন ইঞ্জিনিয়ার সাইফ শামস এবংইঞ্জিনিয়ার আহমেদ রুবায়েত শরীফ (যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক) ইঞ্জিনিয়ার ইশতিয়াক সাইফ(প্রচার সম্পাদক)।
এতে বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটির প্রফেসর ডক্টর আহমেদ আহসানুজ্জামান, একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির নরওয়ে শাখার সভাপতি লেখক ও কলামিস্ট খোরশেদ আহমেদ এবং বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ জনাব জয়ধন বড়ুয়া। অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র ধর্মগ্রন্থসমূহ থেকে পাঠ এবং অংশগ্রহণকারী অতিথিদের সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়।
সভায় বক্তারা বলেন, ১৯৭১ সালের এই দিনে বাঙালি জাতির মহান নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে এ দেশের আপামর জনগণ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিল এবং ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্ত ও তিন লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে ছিনিয়ে এনেছিলো স্বাধীনতা। স্বাধীনতা অর্জনের পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ শিক্ষা, অর্থনীতিসহ সকল ক্ষেত্রে প্রভূত উন্নয়ন সাধন করেছিল। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূর দৃষ্টিসম্পন্ন এবং সাহসী নেতৃত্বের কারণে বাংলাদেশ এখন সফলতার উচ্চ শিখরে অবস্থান করছে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে তারা বক্তব্য রাখেন।
তারা আরো বলেন, স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি তথা হেফাজত, জামাত শিবির ও তাদের দোসরকে বয়কট করার জন্য ইউরোপসহ বাংলাদেশের সকল জনগণকে নিয়ে একত্রীত হতে হবে এবং দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল এবং জননেত্রী শেক হাসিনার উন্নয়ন গতিশীলকে অব্যাহত রাখার জন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন দক্ষিণ আফ্রিকা আওয়ামী লীগের এর সভাপতি ডা. লুৎফুর রহমান রুপন, নরওয়ে আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মুহাম্মদ মাসুম, সুপ্রিয় বড়ুয়া, ডক্টর কাজী শাহ নেওয়াজ রিপন, ডক্টর আমিনুর রহমান দিপু, মোতালেব সাহেব, ডক্টর আশরাফুল ইসলাম, ডা. আসাদুজ্জামান, জালাল উদ্দিন, সৈকত দাস, ইমরান ইকবাল ইমন, রূপজ চৌধুরী, ডেনমার্ক আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তফা মজুমদার বাচ্চু এবং সাধারণ সম্পাদক জনাব মাহবুবুর রহমান, জার্মান আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব বসিরুল আলম চৌধুরী সাবু ও সাধারণ সম্পাদক জনাব আব্বাস চৌধুরী, সুইজারল্যান্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি এম তাইজুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক জনাব শ্যামল খান, নেদারল্যান্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাদাত হোসাইন তপন, সাধারণ সম্পাদক জনাব মুরাদ খান, মাসুদ পাঠযাড়ী ও জনাব শেখ ইমতিয়াজ, সুইডেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জনাব ডা. ফরহাদ আলী খান ও হেদায়েত ইসলাম শেলী, অস্ট্রিয়া আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব হাফিজুর রহমান, ফিনল্যাণ্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মইনুল ইসলাম, পর্তুগাল আওয়ামী লীগের সভাপতি জহিরুল আলম, গ্রীস আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বাবুল হাওলাদার, আয়ারল্যান্ড আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক বেলাল হোসাইন এবং ইতালি বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জনাব কমরেড খন্দকার।
সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নরওয়ে আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি জনাব মোস্তাফিজুর রহমান খান এবং কারিগরি সহায়তা দান করেন ইঞ্জিনিয়ার সাইফ শামস এবংইঞ্জিনিয়ার আহমেদ রুবায়েত শরীফ (যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক) ইঞ্জিনিয়ার ইশতিয়াক সাইফ(প্রচার সম্পাদক)।
এতে বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটির প্রফেসর ডক্টর আহমেদ আহসানুজ্জামান, একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির নরওয়ে শাখার সভাপতি লেখক ও কলামিস্ট খোরশেদ আহমেদ এবং বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ জনাব জয়ধন বড়ুয়া। অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র ধর্মগ্রন্থসমূহ থেকে পাঠ এবং অংশগ্রহণকারী অতিথিদের সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়।
সভায় বক্তারা বলেন, ১৯৭১ সালের এই দিনে বাঙালি জাতির মহান নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে এ দেশের আপামর জনগণ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিল এবং ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্ত ও তিন লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে ছিনিয়ে এনেছিলো স্বাধীনতা। স্বাধীনতা অর্জনের পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ শিক্ষা, অর্থনীতিসহ সকল ক্ষেত্রে প্রভূত উন্নয়ন সাধন করেছিল। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূর দৃষ্টিসম্পন্ন এবং সাহসী নেতৃত্বের কারণে বাংলাদেশ এখন সফলতার উচ্চ শিখরে অবস্থান করছে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে তারা বক্তব্য রাখেন।
তারা আরো বলেন, স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি তথা হেফাজত, জামাত শিবির ও তাদের দোসরকে বয়কট করার জন্য ইউরোপসহ বাংলাদেশের সকল জনগণকে নিয়ে একত্রীত হতে হবে এবং দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল এবং জননেত্রী শেক হাসিনার উন্নয়ন গতিশীলকে অব্যাহত রাখার জন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন দক্ষিণ আফ্রিকা আওয়ামী লীগের এর সভাপতি ডা. লুৎফুর রহমান রুপন, নরওয়ে আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মুহাম্মদ মাসুম, সুপ্রিয় বড়ুয়া, ডক্টর কাজী শাহ নেওয়াজ রিপন, ডক্টর আমিনুর রহমান দিপু, মোতালেব সাহেব, ডক্টর আশরাফুল ইসলাম, ডা. আসাদুজ্জামান, জালাল উদ্দিন, সৈকত দাস, ইমরান ইকবাল ইমন, রূপজ চৌধুরী, ডেনমার্ক আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তফা মজুমদার বাচ্চু এবং সাধারণ সম্পাদক জনাব মাহবুবুর রহমান, জার্মান আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব বসিরুল আলম চৌধুরী সাবু ও সাধারণ সম্পাদক জনাব আব্বাস চৌধুরী, সুইজারল্যান্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি এম তাইজুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক জনাব শ্যামল খান, নেদারল্যান্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহাদাত হোসাইন তপন, সাধারণ সম্পাদক জনাব মুরাদ খান, মাসুদ পাঠযাড়ী ও জনাব শেখ ইমতিয়াজ, সুইডেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জনাব ডা. ফরহাদ আলী খান ও হেদায়েত ইসলাম শেলী, অস্ট্রিয়া আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব হাফিজুর রহমান, ফিনল্যাণ্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মইনুল ইসলাম, পর্তুগাল আওয়ামী লীগের সভাপতি জহিরুল আলম, গ্রীস আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বাবুল হাওলাদার, আয়ারল্যান্ড আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক বেলাল হোসাইন এবং ইতালি বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জনাব কমরেড খন্দকার।
Source: Kalerkantho.com