করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতসহ সকল পর্যটন স্পট ও বিনোদন কেন্দ্র বন্ধ ঘোষনা করেছে জেলা প্রশাসন। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে আগামী ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত এই ঘোষনা কার্যকর থাকবে। বৃহস্পতিবার রাত ৯ টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশিদ।
জেলা প্রশাসক ও জেলা করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি মো. মামুনুর রশীদ বলেন, দেশে করোনা সংক্রমণের হার আশংকাজনক ভাবে বেড়ে যাওয়ায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পর্যটন মন্ত্রণালয় থেকে জেলা প্রশাসনের কাছে একটি নির্দেশনা পৌঁছায়। নির্দেশনামতে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতসহ সকল পর্যটন স্পট ও বিনোদন কেন্দ্র আগামী ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে হোটেল মোটেল গুলোতে স্বাস্থবিধি মেনে কক্সবাজারে জরুরি প্রয়োজনে অতিথি থাকতে পারবেন।
জেলা প্রশাসক বলেন, “সরকারের নির্দেশনা মত ব্যবস্থা নিতে ট্যুরিস্ট পুলিশসহ প্রশাসনের সংশ্লিষ্টদের তাৎক্ষণিকভাবে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর যে বা যারা নির্দেশনা অমান্য করবে তাদের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক আইনগত ব্যবস্থা নিতেও বলা হয়েছে।
এরআগে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সেন্টমার্টিন্স দ্বীপের সঙ্গে কক্সবাজার ও টেকনাফের মধ্যকার সকল ধরনের পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ করে দেয় প্রশাসন। করোনা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটকদের গমনাগমনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
এদিকে জেলা প্রশাসনের নির্দেশনার পর বৃহস্পতিবার রাত থেকেই কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের আনাগোনাসহ পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ট্যুরিস্ট পুলিশের কক্সবাজার জোনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আহমেদ।
মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, সন্ধ্যার পর মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা পাওয়ার পরপরই ট্যুরিস্ট পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছেন। এরপর থেকে ঘুরতে আসা পর্যটকদের সৈকতে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। পাশাপাশি সৈকতের বিনোদন ছাতা (কিটকট), বিচ-বাইক ও জেটস্কি সহ সব ধরণের পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সমুদ্র সৈকতসহ পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে নজরদারি রাখতে ট্যুরিস্ট পুলিশের টহল জোরদার করা হয়েছে।
এর আগে করোনা মহামারির কারণে গত বছর ১৮ মার্চ থেকে কক্সবাজারের সকল পর্যটন কেনদ্রগুলো বন্ধ ঘোষণা করেছিল প্রশাসন। পরবর্তীতে গত বছর ১৭ আগস্ট থেকে স্বাস্থ্যবিধিসহ নানা নির্দেশনা মানার শর্তে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়।
জেলা প্রশাসক ও জেলা করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি মো. মামুনুর রশীদ বলেন, দেশে করোনা সংক্রমণের হার আশংকাজনক ভাবে বেড়ে যাওয়ায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পর্যটন মন্ত্রণালয় থেকে জেলা প্রশাসনের কাছে একটি নির্দেশনা পৌঁছায়। নির্দেশনামতে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতসহ সকল পর্যটন স্পট ও বিনোদন কেন্দ্র আগামী ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে হোটেল মোটেল গুলোতে স্বাস্থবিধি মেনে কক্সবাজারে জরুরি প্রয়োজনে অতিথি থাকতে পারবেন।
জেলা প্রশাসক বলেন, “সরকারের নির্দেশনা মত ব্যবস্থা নিতে ট্যুরিস্ট পুলিশসহ প্রশাসনের সংশ্লিষ্টদের তাৎক্ষণিকভাবে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর যে বা যারা নির্দেশনা অমান্য করবে তাদের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক আইনগত ব্যবস্থা নিতেও বলা হয়েছে।
এরআগে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সেন্টমার্টিন্স দ্বীপের সঙ্গে কক্সবাজার ও টেকনাফের মধ্যকার সকল ধরনের পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ করে দেয় প্রশাসন। করোনা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটকদের গমনাগমনের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
এদিকে জেলা প্রশাসনের নির্দেশনার পর বৃহস্পতিবার রাত থেকেই কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের আনাগোনাসহ পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ট্যুরিস্ট পুলিশের কক্সবাজার জোনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আহমেদ।
মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, সন্ধ্যার পর মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা পাওয়ার পরপরই ট্যুরিস্ট পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছেন। এরপর থেকে ঘুরতে আসা পর্যটকদের সৈকতে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। পাশাপাশি সৈকতের বিনোদন ছাতা (কিটকট), বিচ-বাইক ও জেটস্কি সহ সব ধরণের পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সমুদ্র সৈকতসহ পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে নজরদারি রাখতে ট্যুরিস্ট পুলিশের টহল জোরদার করা হয়েছে।
এর আগে করোনা মহামারির কারণে গত বছর ১৮ মার্চ থেকে কক্সবাজারের সকল পর্যটন কেনদ্রগুলো বন্ধ ঘোষণা করেছিল প্রশাসন। পরবর্তীতে গত বছর ১৭ আগস্ট থেকে স্বাস্থ্যবিধিসহ নানা নির্দেশনা মানার শর্তে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়।
Source: Kalerkantho.com