ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে গ্রাম্য দলাদলিকে কেন্দ্র করে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে বাকির মোল্লা নামে একজনকে কুপিয়ে মারাত্মক জখমের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আহত ব্যক্তি বাদি হয়ে বোয়ালমারী থানায় বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে থানায় মামলা করেছে। পুলিশ এ ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শুক্রবার বিকেলে ফরিদপুর আদালতে প্রেরণ করেছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার গুনবহা ইউনিয়নের হরিহরনগর গ্রামের আব্দুল ওহাব মোল্যার ছেলে, ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. বাকির মোল্যার (৪০) সঙ্গে গুনবহার ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি সাহেব মোল্যা, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মঞ্জু গংদের দীর্ঘদিন গ্রাম্য দলাদলিতে শত্রুতা চলছে। গত ৩০ মার্চ রাতে সাহেবের সমর্থক সেলিম শেখ জরুরি কথা আছে বলে ফোন দিয়ে বাকির মোল্যাকে বাড়ির পাশের মাঠে ডেকে নেয়। এ সময় সেলিম শেখের সাথে থাকা দেশীয় অস্ত্রধারী কয়েকজন বাকির মোল্যার মুখ বেধে পিটিয়ে-কুপিয়ে জখম করে। পরে বাকির মোল্যার চিৎকারে পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এ সময় বাকির মোল্যার বসতঘর ভাঙচুর করে তার ঘরে থাকা ৫৫ হাজার লুট করার অভিযোগ করেন তিনি।
কুপিয়ে জখমের ঘটনায় গুনবহা ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. বাকির মোল্যা বাদি হয়ে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ২০ জনকে আসামি করে আরো অজ্ঞাতনামা ১০-১২ জনের নামে বোয়ালমারী থানায় মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে বোয়ালমারী থানা পুলিশ ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি সাহেব মোল্যা (৫০), রেজাউল বিশ্বাস ও মনিরুল ইসলামকে শুক্রবার বিকেলে ফরিদপুর আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠায়।
শুক্রবার বিকেলে বোয়ালমারী থানার ওসি মোহাম্মদ নুরুল আলম বলেন, এ ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার গুনবহা ইউনিয়নের হরিহরনগর গ্রামের আব্দুল ওহাব মোল্যার ছেলে, ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. বাকির মোল্যার (৪০) সঙ্গে গুনবহার ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি সাহেব মোল্যা, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মঞ্জু গংদের দীর্ঘদিন গ্রাম্য দলাদলিতে শত্রুতা চলছে। গত ৩০ মার্চ রাতে সাহেবের সমর্থক সেলিম শেখ জরুরি কথা আছে বলে ফোন দিয়ে বাকির মোল্যাকে বাড়ির পাশের মাঠে ডেকে নেয়। এ সময় সেলিম শেখের সাথে থাকা দেশীয় অস্ত্রধারী কয়েকজন বাকির মোল্যার মুখ বেধে পিটিয়ে-কুপিয়ে জখম করে। পরে বাকির মোল্যার চিৎকারে পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এ সময় বাকির মোল্যার বসতঘর ভাঙচুর করে তার ঘরে থাকা ৫৫ হাজার লুট করার অভিযোগ করেন তিনি।
কুপিয়ে জখমের ঘটনায় গুনবহা ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. বাকির মোল্যা বাদি হয়ে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ২০ জনকে আসামি করে আরো অজ্ঞাতনামা ১০-১২ জনের নামে বোয়ালমারী থানায় মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে বোয়ালমারী থানা পুলিশ ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি সাহেব মোল্যা (৫০), রেজাউল বিশ্বাস ও মনিরুল ইসলামকে শুক্রবার বিকেলে ফরিদপুর আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠায়।
শুক্রবার বিকেলে বোয়ালমারী থানার ওসি মোহাম্মদ নুরুল আলম বলেন, এ ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
Source: Kalerkantho.com