আমেনা মফিজ উদ্দিন নুরুল কোরআন নূরানী ও হাফিজিয়া মাদরাসার নূরানী বিভাগের শিক্ষার্থী সাব্বির হোসেন। পড়া না পাড়ায় বেধরক পেটান শিক্ষক। এতে ওই ছাত্র জ্ঞান হারিয়ে ফেলে । বিষয়টি স্থানীয়দের মাঝে জানাজানি হয়। পরে ইউএনও-এর কাছে অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে ওই শিক্ষককে সাতদিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার সকালে ময়মনসিংহএর নান্দাইলে এ ঘটনা ঘটে।
আহত ছাত্র ময়মনসিংহের নান্দাইল পৌর সদরের মো. জুয়েল মিয়ার ছেলে সাব্বির হোসেন (১১)। সে সাব্বির স্থানীয় আমেনা মফিজ উদ্দিন নুরুল কোরআন নূরানী ও হাফিজিয়া মাদরাসার নূরানী বিভাগের শিক্ষার্থী।
সাব্বিরের বাবা জুয়েল মিয়া জানান, পড়া ভুল হওয়ার কারণে শিক্ষক শফিকুল ইসলাম গতকাল বুধবার সকালে আমার ছেলেকে মারধোর করেন। তখন সে অচেতন হয়ে পড়লে অন্য শিক্ষার্থীর মাধ্যমে খবর পাই। মাদরাসায় গিয়ে দেখি- ছেলের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় বেত্রাঘাতের অনেক লালচে দাগ হয়েছে। সেই সঙ্গে সারা শরীর গরম হয়ে গেছে। এ অবস্থায় ছেলেটি ভয়ে কাঁপছিল। পরে ঘটনাটি ইউএনও স্যারকে অবহিত করি।
নান্দাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. এরশাদ জানান, অভিযুক্ত শিক্ষককে ভ্রাম্যমাণ আদালতে হাজির করে তাঁর স্বীকারোক্তি মতে সাতদিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। শাসনের নামে এভাবে কোনো শিক্ষক শারীরিক নির্যাতন করতে পারেন না।
আজ বুধবার সকালে ময়মনসিংহএর নান্দাইলে এ ঘটনা ঘটে।
আহত ছাত্র ময়মনসিংহের নান্দাইল পৌর সদরের মো. জুয়েল মিয়ার ছেলে সাব্বির হোসেন (১১)। সে সাব্বির স্থানীয় আমেনা মফিজ উদ্দিন নুরুল কোরআন নূরানী ও হাফিজিয়া মাদরাসার নূরানী বিভাগের শিক্ষার্থী।
সাব্বিরের বাবা জুয়েল মিয়া জানান, পড়া ভুল হওয়ার কারণে শিক্ষক শফিকুল ইসলাম গতকাল বুধবার সকালে আমার ছেলেকে মারধোর করেন। তখন সে অচেতন হয়ে পড়লে অন্য শিক্ষার্থীর মাধ্যমে খবর পাই। মাদরাসায় গিয়ে দেখি- ছেলের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় বেত্রাঘাতের অনেক লালচে দাগ হয়েছে। সেই সঙ্গে সারা শরীর গরম হয়ে গেছে। এ অবস্থায় ছেলেটি ভয়ে কাঁপছিল। পরে ঘটনাটি ইউএনও স্যারকে অবহিত করি।
নান্দাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. এরশাদ জানান, অভিযুক্ত শিক্ষককে ভ্রাম্যমাণ আদালতে হাজির করে তাঁর স্বীকারোক্তি মতে সাতদিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। শাসনের নামে এভাবে কোনো শিক্ষক শারীরিক নির্যাতন করতে পারেন না।