নব্বই দশকের চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেতা শাহিন আলম গত সোমবার (৮ মার্চ) মৃত্যুবরণ করেন ।এতো জনপ্রিয়তা এবং কাজ করার সুযোগ থাকা সত্ত্বেও কেন শাহিন আলম অভিনয় ছেড়েছিলেন? এমন প্রশ্ন ছিল অনেকের মনে। এক সময়ে চলচ্চিত্রে দাপিয়ে অভিনয় করতেন শাহিন আলম। কিন্তু মৃত্যুর দীর্ঘদিন আগেই অভিনয়কে বিদায় জানিয়ে শুরু করেছিলেন নিজের ব্যবসা। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তাকে আর সিনেমায় ফিরতে দেখা যায়নি।
মৃত্যু বেশ কিছুদিন আগে এক সাক্ষাৎকারে শাহিন আলম জানান, ইসলামকে ভালোবেসে তিনি অভিনয় জীবনের ইতি টেনেছিলেন। শুরু করেছিলেন কাপড়ের ব্যবসা।
সাক্ষাৎকারে শাহিন আলম বলেছিলেন, ‘আমি তো মুসলমান। পরকালে বিশ্বাসী। আমাকে একদিন না একদিন ওই সর্বশক্তিমানের কাছে ফিরতেই হবে। তখন কী জবাব দেব? একটা মানুষ কত দিন বাঁচে? ধরুন খুব বেশি হলে ১০০ বছর। এরপর তো আল্লাহর কাছে গিয়ে জবাবদিহি করতে হবে। তাই আমি বলব, আগে পরকালের হিসাবের খাতাটা ঠিক রাখতে হবে। এসব বিবেচনা করেই সিনেমা থেকে সরে এসেছি। আস্তে আস্তে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছি। ’
শাহীন আলম বলেছিলেন, ঢাকাই চলচ্চিত্রে একটা সময় অশ্লীলতা ভর করে। সিনেমা পরিচালকদের কাছ থেকে হাতছাড়া হয়ে প্রযোজকদের হাতে চলে যায়। বেশি লাভের আশায় আমাকে দিয়ে অশ্লীল দৃশ্যে অভিনয়ে চাপ দেয়া হতো। রাজি না হলে কাটপিস জুড়ে দেয়া হতো। এমন পরিস্থিতিতে আমার বড়ভাই হজ পালন শেষে আমাকে সিনেমা ছেড়ে দেয়ার অনুরোধ করে । এর পরে আমিও উপলব্ধি করি। তারপর সিনেমা ছেড়ে দেই।’
সোমবার (৮ মার্চ) রাতে রাজধানীর আজগর আলী হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় রাত ১০টা ০৫ মিনিটে শাহিন আলম মারা যান। তিনি দীর্ঘদিন ধরে কিডনি ও ডায়াবেটিস রোগে ভুগছিলেন। সম্প্রতি করোনা আক্রান্তও হয়েছিলেন তিনি। মঙ্গলবার (৯ মার্চ) সকাল ১০টায় রাজধানীর বনানী কবরস্থানে বড় ভাইয়ের কবরের তাকে সমাহিত করা হয়েছে।
মৃত্যু বেশ কিছুদিন আগে এক সাক্ষাৎকারে শাহিন আলম জানান, ইসলামকে ভালোবেসে তিনি অভিনয় জীবনের ইতি টেনেছিলেন। শুরু করেছিলেন কাপড়ের ব্যবসা।
সাক্ষাৎকারে শাহিন আলম বলেছিলেন, ‘আমি তো মুসলমান। পরকালে বিশ্বাসী। আমাকে একদিন না একদিন ওই সর্বশক্তিমানের কাছে ফিরতেই হবে। তখন কী জবাব দেব? একটা মানুষ কত দিন বাঁচে? ধরুন খুব বেশি হলে ১০০ বছর। এরপর তো আল্লাহর কাছে গিয়ে জবাবদিহি করতে হবে। তাই আমি বলব, আগে পরকালের হিসাবের খাতাটা ঠিক রাখতে হবে। এসব বিবেচনা করেই সিনেমা থেকে সরে এসেছি। আস্তে আস্তে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছি। ’
শাহীন আলম বলেছিলেন, ঢাকাই চলচ্চিত্রে একটা সময় অশ্লীলতা ভর করে। সিনেমা পরিচালকদের কাছ থেকে হাতছাড়া হয়ে প্রযোজকদের হাতে চলে যায়। বেশি লাভের আশায় আমাকে দিয়ে অশ্লীল দৃশ্যে অভিনয়ে চাপ দেয়া হতো। রাজি না হলে কাটপিস জুড়ে দেয়া হতো। এমন পরিস্থিতিতে আমার বড়ভাই হজ পালন শেষে আমাকে সিনেমা ছেড়ে দেয়ার অনুরোধ করে । এর পরে আমিও উপলব্ধি করি। তারপর সিনেমা ছেড়ে দেই।’
সোমবার (৮ মার্চ) রাতে রাজধানীর আজগর আলী হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় রাত ১০টা ০৫ মিনিটে শাহিন আলম মারা যান। তিনি দীর্ঘদিন ধরে কিডনি ও ডায়াবেটিস রোগে ভুগছিলেন। সম্প্রতি করোনা আক্রান্তও হয়েছিলেন তিনি। মঙ্গলবার (৯ মার্চ) সকাল ১০টায় রাজধানীর বনানী কবরস্থানে বড় ভাইয়ের কবরের তাকে সমাহিত করা হয়েছে।