হাটহাজারীর ইয়াসিন ফরহাদ (৭) নামে এক শিক্ষার্থীকে বেধড়ক মারধরের ঘটনায় গ্রেপ্তারের পর মাদরাসাশিক্ষক মাওলানা মো. ইয়াহিয়াকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে চট্টগ্রামের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জিহান সানজিদা শুনানি শেষে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গ্রেপ্তার হাফেজ ইয়াহিয়া রাঙ্গুনিয়া উপজেলার সাফরভাটা গ্রামের মোহাম্মদ ইউনুসের ছেলে।
চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের পরিদর্শক (প্রসিকিউশন) এস এম হুমায়ন কবীর গণমাধ্যমকে বলেন, আসামিকে রিমান্ডে নেওয়ার আবদেন ছিল না। আসামিপক্ষ থেকেও জামিনের আবেদন করা হয়নি। আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন।
এর আগে বুধবার (১০ মার্চ) বিকেলে হাটহাজারী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয় বলে নিশ্চিত করেন থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রাজীব শর্মা। তিনি জানান, শিশু শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। শিশুটির বাবা মোহাম্মদ জয়নাল বাদী হয়ে এই মামলা দায়ের করেছেন। এই মামলায় অভিযুক্ত ইয়াহিয়াকে গতকাল বিকেলে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, মারকাজুল কোরআন ইসলামি একাডেমি মাদরাসায় হেফজ বিভাগের ইয়াসিন ফরহাদর জন্মদিন ছিল কাল। এ উপলক্ষে তাকে দেখতে বিকেলে মা-বাবা মাদরাসায় আসেন। তাঁরা চলে যাওয়ার পরপরই শিশুটি মাদরাসা থেকে বাইরে বের হয়। তখন শিশুটিকে ধরে মাদরাসার ভেতরে নিয়ে মারধর করেন শিক্ষক ইয়াহিয়া। ৩৩ সেকেন্ডের ভিডিওতে দেখা যায়, শিক্ষক ইয়াহিয়া শিশুটিকে ঘাড় ধরে মাদরাসার ভেতরে নিয়ে যান। পরে তিনি শিশুটিকে বেত দিয়ে বেধড়ক পেটান।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে চট্টগ্রামের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জিহান সানজিদা শুনানি শেষে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গ্রেপ্তার হাফেজ ইয়াহিয়া রাঙ্গুনিয়া উপজেলার সাফরভাটা গ্রামের মোহাম্মদ ইউনুসের ছেলে।
চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের পরিদর্শক (প্রসিকিউশন) এস এম হুমায়ন কবীর গণমাধ্যমকে বলেন, আসামিকে রিমান্ডে নেওয়ার আবদেন ছিল না। আসামিপক্ষ থেকেও জামিনের আবেদন করা হয়নি। আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন।
এর আগে বুধবার (১০ মার্চ) বিকেলে হাটহাজারী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয় বলে নিশ্চিত করেন থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রাজীব শর্মা। তিনি জানান, শিশু শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। শিশুটির বাবা মোহাম্মদ জয়নাল বাদী হয়ে এই মামলা দায়ের করেছেন। এই মামলায় অভিযুক্ত ইয়াহিয়াকে গতকাল বিকেলে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, মারকাজুল কোরআন ইসলামি একাডেমি মাদরাসায় হেফজ বিভাগের ইয়াসিন ফরহাদর জন্মদিন ছিল কাল। এ উপলক্ষে তাকে দেখতে বিকেলে মা-বাবা মাদরাসায় আসেন। তাঁরা চলে যাওয়ার পরপরই শিশুটি মাদরাসা থেকে বাইরে বের হয়। তখন শিশুটিকে ধরে মাদরাসার ভেতরে নিয়ে মারধর করেন শিক্ষক ইয়াহিয়া। ৩৩ সেকেন্ডের ভিডিওতে দেখা যায়, শিক্ষক ইয়াহিয়া শিশুটিকে ঘাড় ধরে মাদরাসার ভেতরে নিয়ে যান। পরে তিনি শিশুটিকে বেত দিয়ে বেধড়ক পেটান।